AstrologyPred – বাংলা রাশিফল, জ্যোতিষ এবং English Astrology Reports

 রাশি ভারি কাদের ।। Astrology prediction......... রাশি ভারি অর্থাৎ এখানে বোঝানো হয়েছে, রাশ ভারী বিষয়টি যারা বুঝতে পারছেন না এ বিষয়ে একটু আপনাদের বলে রাখি। আপনার নিশ্চয়ই দেখেছেন কোন কোন ব্যক্তির মধ্যে অকারণে সবকিছুর প্রতি একটি ভয় বা ভীতি থাকে  । এই সমস্ত পুরুষ ও মহিলারা একটুতেই এরা ভয় পেয়ে থাকে। যদি কোন ওর শরীর রিও ভূত-পেতের গল্প শুনে এরা সেটিকে বিশ্বাস করে এবং মনের মধ্যে সেটিকে নিয়ে খুব কল্পনা করে, যার কারণে এরকম চিন্তা ভাবনা গুলো তাদের মধ্যে আরও বেশি ভাবে দেখতে পাওয়া যায়। তবে এটি তার কোন কারণের জন্য নয় এটি জন্মকালীন গ্রহের অবস্থান বা কোন রাশি তার উপরে নির্ভর করছে কোন ব্যক্তির রাশ ভারি অর্থাৎ সাহসী ব্যক্তি, এমন কোন ব্যক্তি আপনার নিশ্চয়ই দেখেছেন যাই বলুন না কেন সেগুলো সে বিশ্বাসই করে না যতক্ষণ না নিজে সেরকম ক্ষেত্রে পৌঁছাচ্ছে। বাস্তবে ভূত-প্রেত আছে কিনা আছে এই নিয়ে আমি আলোচনা করছি না ।আমি আলোচনা করছি জন্ম কুণ্ডলী অথবা রাশি অনুসারে কোন রাশির পুরুষ মহিলা রা একটু বেশি ভয় ভীতি মনের মধ্যে থাকে। রাশিচক্রে আমরা বারোটি রাশি পেয়ে থাকি। সব থেকে রাশ ভারী যে রাশি সেটি হল... মেষ রাশি এর পরবর্তী যে রাশ ভারী সেটি হলো বৃশ্চিক রাশি, এর পরবর্তী রাশি সেটি হল সিংহ রাশি এইভাবে পর্যায়ক্রমে মকর রাশি, পরবর্তী ধনু রাশি ও মীন রাশি, তার পরবর্তী ক্ষেত্রে কুম্ভ রাশি ও তুলা রাশি, এর পরবর্তী ক্ষেত্রে বৃষ রাশি, তারপর মিথুন রাশিকে রাখা হয়েছে এরপরে কর কন্যা রাশি সর্বশেষ কর্কট রাশি। কোন রাশির রাশ ভারী পর্যক্রমে দেওয়া হলো। যাদের রাশ হালকা এই সমস্ত পুরুষ মহিলাদের হস্তরেখা বিচার করলে বা হাতের রঙ দেখলে বোঝা যায় এই সমস্ত পুরুষ মহিলারা এই সমস্ত ক্ষেত্রে বেশি বিশ্বাস করে মনের মধ্যে চিন্তা করে। যদি আপনাদের পরিবারের মধ্যে কোনরকম সত্যিকারের কিছু নেগেটিভ এনার্জি কাজ করে অবশ্যই আপনারা বাড়িতে তুলসী গাছা রাখবেন। বিজ্ঞানসম্মতভাবে তুলসী কাজ যথেষ্ট উপকারী এবং এই গাছ পরিবারের মধ্যে রাখলে অনেক নেগেটিভ এনার্জি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। আরেকটি বিষয় মনে রাখবেন পরিবারের মধ্যে নিকটস্থ কেউ যদি পরলোক গমন করেন তার শান্তি ক্রিয়ার যেটুকু করার সেটুকু অবশ্যই করবেন। ফেলে রাখবেন না এই সমস্ত কারণেও পরিবারের মধ্যে নেগেটিভ এনার্জি দেখা যায় এবং পরবর্তী প্রজন্মে সেই নেগেটিভ এনার্জি টা চলতে থাকে। ধন্যবাদ